কর্মমুখী শিক্ষা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে এবং দেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় অবদান রাখতে ইমেজ
পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এর ২০১১ সাল থেকে পথ চলা। বিশ্বায়নের এই যুগে কর্মমুখী শিক্ষার
বিকল্প নাই। নিশ্চিত কর্মসংস্থানের একমাত্র পরীক্ষিত মাধ্যম হচ্ছে কর্মমুখী শিক্ষা। যার অন্যতম
হচ্ছে ইঞ্জিনিয়ারিং শিক্ষা ব্যবস্থা, যার মাধ্যমে শিক্ষার্থী নিজ ও দেশের কর্মক্ষেত্রে সরাসরি অবদান
রাখার সুযোগ পাবে।
আজকের তরুণরাই আগামী দিনে দেশ পরিচালনায় নেতৃত্ব দেবে। বাংলাদেশের মোট
জনসংখ্যার এক—তৃতীয়াংশই তরুণ। সার্বিকভাবে শিক্ষিতদের মধ্যে অধিকাংশই বেকার।
আমাদের দেশে চাকরির বাজারের সঙ্গে শিক্ষাব্যবস্থা সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। শুধু কর্মসংস্থান নয়,
উনড়বয়নের জন্যও প্রয়োজন কর্মমুখী শিক্ষা। সাধারণ শিক্ষার অনিশ্চয়তার পরিপ্রেক্ষিতে কারিগরি
শিক্ষার গুরুত্ব বেড়েছে। বর্তমানে সাধারণ শিক্ষার পাশাপাশি কর্মমুখী শিক্ষার অগ্রযাত্রার ফলেই
পৃথিবী দ্রুত উনড়বতির দিকে এগিয়ে চলছে। তাই কর্মমুখী শিক্ষা উনড়বতি ও উনড়বয়নের জন্য
অপরিহার্য। আর দেশের বিপুল সংখ্যক জনগোষ্ঠীকে দক্ষ মানবসম্পদে রূপান্তরিত করাতে হলে
কারিগরি শিক্ষা ও প্রশিক্ষণের কোনো বিকল্প নেই। কর্মমুখী শিক্ষায় দক্ষ জনশক্তিকে বিদেশে
পাঠিয়ে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা সম্ভব। তাই এ শিক্ষার আরও প্রসার প্রয়োজন। এই
লক্ষ্যে ইমেজ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে অভিজ্ঞ ও দক্ষাতার সনদধারী শিক্ষক মন্ডলী দ্বারা ক্লাস
পরিচালনা করা হয়। ইমেজ পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট থেকে শিক্ষার্থীদের (ঘঝউঅ) কোর্স
এর মাধ্যমে বিভিনড়ব দক্ষতার ট্রেনিং করানো হয় এবং সনদ প্রদান করা হয়।
Recent Comments