Course Details

ডিপ্লোমা ইন সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং

ভর্তির যোগ্যতা

  • যে কোন বিভাগ থেকে ২০১৪ হতে ২০২৩ সালের মধ্যে SSC পাশ ও জিপিএ নূন্যতম ২.০০ থাকতে হবে।

  • HSC পাশকৃত (বিজ্ঞান ও উচ্চতর গণিত) শিক্ষার্থীরা সরাসরি ৩য় সেমিস্টারে ভর্তি হতে পারবে।

  • ভোকেশনাল হতে ঐঝঈ পাশকৃত শিক্ষার্থীরা সরাসরি ৪র্থ সেমিস্টারে ভর্তি হতে পারবে।

ডিপ্লোমা ইন সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং

পৃথিবীতে উন্নত রাষ্ট্রগুলো ক্রমেই উন্নত হচ্ছে এবং উন্নয়নশীল রাষ্ট্রগুলো উন্নতির দিকে ধাবিত হচ্ছে। রাষ্ট্র উন্নয়ন বলতে বুঝায় সে দেশের অর্থনৈতিক অবকাঠামো, যাতায়াত ব্যবস্থা উন্নয়ন এব ইমারতগুলোর উন্নয়ন। ভূ-খন্ড নির্দিষ্ট কিন্তু জনসংখ্যা অপরিকল্পিতভাবে ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও বৃদ্ধি পেতে থাকবে। এই নির্দিষ্ট ভূ-খন্ডে জন- জীবনের মৌলিক চাহিদাগুলো খাদ্য,বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা ইত্যাদির চাহিদা প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। একই সাথে বৃদ্ধি পাচ্ছে বেকারত্ব। তাই মৌলিক চাহিদা পূরণের সাথে সাথে বেকারত্ব দূরীকরণের ব্যবস্থাও গ্রহণ করতে হবে। সুনিয়ন্ত্রিত ও সুপরিকল্পিতভাবে নগর বাস্তবায়ন, বহুতল ভবন, উন্নত সড়ক পথ, রেলপথ, ব্রীজ, কালভার্ট, বিমানবন্দর ইত্যাদি নির্মাণে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর কোন বিকল্প নাই। উন্নতবিশ্ব গড়তে হলে অবকাঠামোর কোন বিকল্প নেই। সেই অবকাঠামো গড়ার কৌশলই হলো সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং।

সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এর কর্মক্ষেত্র সমূহ :-

দেশের বৃহত্তম সরকারি প্রতিষ্ঠান যেমনঃ- Road And Highway Department (HRD), Public Works Department(PWD),Public Health Engineering(PHED), LGED ইত্যাদিতে Sub Assistant Engineer পদে চাকরির সুযোগ রয়েছে। দেশের বৃহত্তর অন্যান্য সরকারি নিয়ন্ত্রণাধীন প্রতিষ্ঠান Water Development Board(WDb), Power Devolopment Board(PDB), DESCO, NESCO, DPDC, PGCB, WASA, City Corporation পদে চাকরির সুযোগ রয়েছে। দেশের পৌরসভাগুলোতে Sub Assistant Engineer, Deputy Project Engineer, Project in Charge হিসেবে কর্মক্ষেত্র রয়েছে। দেশের বিভিন্ন হিসেবে কর্মক্ষেত্র রয়েছে। সরকারি ও বেসরকারি পলিটেকনিক গুলোতে জুনিয়র ইনস্ট্রাক্টর হিসেবে অসংখ্যা চাকরির সুযোগ রয়েছে। নিজস্ব আত্বকর্ম সংস্থান সৃষ্টির মাধ্যমে সে নিজের ও অন্যের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে পারে।