Course Details
ডিপ্লোমা ইন ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
ভর্তির যোগ্যতা
- যে কোন বিভাগ থেকে ২০১৪ হতে ২০২৩ সালের মধ্যে SSC পাশ ও জিপিএ নূন্যতম ২.০০ থাকতে হবে।
- HSC পাশকৃত (বিজ্ঞান ও উচ্চতর গণিত) শিক্ষার্থীরা সরাসরি ৩য় সেমিস্টারে ভর্তি হতে পারবে।
- ভোকেশনাল হতে ঐঝঈ পাশকৃত শিক্ষার্থীরা সরাসরি ৪র্থ সেমিস্টারে ভর্তি হতে পারবে।
ডিপ্লোমা ইন ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং
বিজ্ঞানী ভোল্টা কর্তৃক Electricity আবিস্কারের পর থেকেই মূলতঃ আধুনিক সভ্যতার যাত্রা শুরু। Electricity ছাড়া আমাদের জীবন যেমন অচল, Electrical Technology ছাড়াও পৃথিবী তেমনি অচল । কৃষি নির্ভর এবং শিল্পনির্ভর অর্থনীতি এখন পরিপূর্ণভাবে বিদ্যুতের উপর নির্ভরশীল। ভারী শিল্প থেকে শুরু করে ক্ষুদ্র কুটির শিল্প এবং গ্রাম্য কৃষি উপকরণ আজও বিদ্যুতের নিয়ন্ত্রণে। বর্তমান সভ্যতার সকল আধুনিক উপকরণসহ বেঁচে থাকার জন্য যুগোপযোগী Medical Science-এর সকল উপকরণই বিদ্যুৎ নিয়ন্ত্রিত। Electrical Technology কে বাদ দিয়ে সভ্যতার সকল উপকরণই অর্থহীন। সুতরাং বলা যায় সভ্যতার সর্বত্র বিদ্যুতের গুরুত্ব অপরিসীম এবং এর গুরুত্ব চিরদিনই থাকবে। ফলে Electrical Technology এর চাহিদা ক্রমশই বৃদ্ধি পাচ্ছে।
ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর কর্মক্ষেত্র সমূহ :-
Power Station, DESA, NESCO, DESCO পল্লীবিদ্যুৎ বোর্ড, গ্যাস ফিল্ড, Power Grid, LGED, WASA, BTCL বিভিন্ন
মোবাইল কোম্পানী এবং যে কোন ইন্ডাস্ট্রিতে ইলেকট্রিকাল ইঞ্জিনিয়ারদের প্রচুর চাকুরির সুযোগ রয়েছে। এছাড়া বিভিন্ন সরকারি ও
বেসরকারি পলিটেকনিক গুলোতে জুনিয়র ইনস্ট্রাক্টর পদে চাকরির সুযোগ রয়েছে।
নিজস্ব Consultant firm সৃষ্টির মাধ্যমে সে নিজের ও অন্যের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে পারে।
বিভিন্ন দেশে যেমন-সংযুক্ত আরব আমিরাত (দুবাই, আবুধাবী, শারজাহ্, আর এ কে), সিঙ্গাপুর, মালেলেশিয়া, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া ও আমেরিকাসহ আরো অনেক দেশে তাদের অবকাঠামো তৈরীর জন্য বাংলাদেশ থেকে প্রতিবছর হাজার হাজার মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারদের চাকুরির
সুযোগ দিচ্ছে।
